শীলতাহানি পরে খুনের জন্য রামদা দিয়ে কোপানো আত্বচিতকারে উদ্ধার।মামলা তুলেনেওয়ার হুমকী
ঘটনাটি ঘটেছে চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা থানার পীরপুর কুল্লা গ্রামের মো:আজিজুল হকের স্ত্রী মোছা:আফরোজা খাতুন কে।গত ২২/৩/২০২০ তারিখে মোছা:আফরোজা খাতুন সকালে তার নিজ বাড়িতে সংসারের কাজ করার সময় তার প্রতিবেশি মাদক ব্যাবসায়ি সন্ত্রাশি মো:মফিজুল (৩৫)পিতা আ:মান্নান, মো:আজিজুল হকের স্ত্রী মোছা:আফরোজা খাতুন কে একা পেয়ে জোর করে তার শ্লীলতাহানি করে।এ সময় আফরোজা খাতুন চিৎকার দিতে থাকলে তার স্বামী মো:আজিজুলহক ছুটে আসলে মাদক ব্যাবসায়ি সন্ত্রাশি মো:মফিজুল (৩৫)আফরোজার পরনের কাপুড় ছিড়েফেলে।এবং হাতে থাকা রামদা দিয়ে মেরেফেলার উদ্দেশে মাথায় ওশরিরের বিভিন্ন জাগায় কোপাতে থাকে।মোছা:আফরোজা খাতুনের স্বামী মো:আজিজুলহককেও কোপাতে থাকে।এ সময় স্থানীয় লোকজন ছুটেএসে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।এবিষে মোছা:আফরোজা খাতুনের স্বামী মো:আজিজুলহক বাদি হয়ে দামুড়হুদা মডেল তানায় একটি মামলা করে মামলা নং ২৫ তারিখ ২৮/৩/২০২০ এবিষয়ে দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আ:খালেক মামলার সত্যতা সিকার করেছেন।
গত ৩০/৩/২০২০১নং আসামী সন্ত্রাশি মো:মফিজুল কে পুলিশ আটক করেছে।মামলার বিবরনে যানা যাই এ মামলায় তিন জনকে আসামী করা হয়েছে , পুলিশ আরও ২ জন কে এখনো আটক করতে পারেনি, তারা হচ্ছে মোছা: জয়তন থাতুন জ:মো:মফিজুল ও মো: হারুনশাহ পিতা মৃত: জল্লাদ শাহ। সন্ত্রাসিরা মামলার বাদীকে প্রানে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছ বলে বাদি Kbdnews কে জানান ।বাদি আরও বলেন যে সন্ত্রাসিরা বলছে থানাতে ৫০হাজার টাকা দিব পুলিশ আর আমাদের ধোরবেনা ।এখনো মামলা তুলে নে নচেত তোকে সহ তোর স্ত্রী কন্যা দের সহ সকলকে প্রানে মেরে দেব।বাদি বলেন সে নিশিদ্ধ ও জনযুদ্ধের স্থানীয় নেতা ।সে খুন খারাবি করে বিদেশে চলে গিয়েছিল, বিদেশ থেকে ফিরে এসে আবারও মাদক ব্যাবসা ওসন্ত্রাসি কায্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে।ও নাম মাত্র একটি মোদিখানা দোকান দিয়েছে মানুষের চোখকে আড়াল করারজন্য ।