মুহম্মদ মহসীন,মেহেরপুরঃ মেহেরপুরের অর্থনৈতিক উন্নয়নে পুরম্নষের পাশাপাশি হাজারো নারী আজ সমানতালে এগিয়ে চলেছে। পরিশ্রম এর দ্বারা তারা যেমন অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছেন সেইসাথে তাদের পরিবারের সন্তানরা লেখাপড়া শিখছে, সংসার হচ্ছে সুখের নিবাস। সমসত্ম কুসংষ্কারের প্রথা ভেঙ্গে সমাজ পরিবর্তনে সাড়া দিয়ে দেশের উন্নয়ন সাধনে যোগ্যতা অনুযায়ী তারা বিভিন্নভাবে শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পুর্বশর্ত হচ্ছে পুরম্নষ এবং নারীকে সমান অধিকার এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। এবিষয়ে গাংনী উপজেলা মৎস্যখামারী জোসনা তেতুলবাড়ী ইউনিয়নের পোল্ট্রি খামারী সুমাইয়া, মুজিবনগর উপজেলায় বাড়ীর আঙ্গিনায় সবজি চাষ করে স্বাবলম্বী, ফাতেমা বুড়িপোতা ইউনিয়নের টেইলার্স কাজ করে স্বাবলম্বী, দারিয়াপুর ইউনিয়নের বিদ্যাধরপুর গ্রামের সফল উদ্দ্যোক্তা হোসনে আরা এছাড়াও নারী শ্রমিক বীথি,সাইলা,ঝুমি খাতুনকবেডিনিউিজ পত্রিকাটিকে ফোনালাপে বলেন তাদের জীবন যুদ্ধের কথা কেউ কেউ বলতে গিয়ে বলেন জীবনকে থমকে দাড়িয়ে না রেখে সৎ এবং সভ্যতাকে পুজি করে কিছু একটা করলে তার সামাজিক মর্যাদা বাড়বে সেইসাথে দৈন্যদশা ঘুচবে পাশাপাশি খুজে পাওয়া যাবে জীবনের আসল মানে। অপরদিকে মেহেরপুরের কয়েকটি ইউনিয়নের তথ্যে জানাগেছে মেয়েরা কৃষিকাজে শ্রম দিয়ে পারিবারিক কষ্টকে হার মানিয়ে স্বপ্নের সংসারে বিদ্যুৎ লাইন সংযোগ, টেলিভিশন ও মুঠোফোন ব্যবহার করছে। এবিষয়ে গবেষক আতাউর রহমান এই প্রতিবেদককে বলেন রাষ্ট্রীয়ভাবেই সিদ্ধানত্ম আসতে হবে সমাজে প্রতিটি পরিবারে নারী উদ্দ্যেক্তা সৃষ্টি করতে হবে আর সেটা হলে ২০৫০ সালের মধ্যে দেশের অগ্রগতি হবে সিঙ্গাপুর ও মালেশিয়া, শিড়্গার হার হবে শতভাগ সেইসাথে দারিদ্রতা সংসারে থাকবে না যাবে মিউজিয়ামে।