বাংলাদেশের পক্ষে ইআরডি্থর অতিরিক্ত সচিব কাজী শফিকুল আজম এবং বাংলাদেশে জাইকার বাংলাদেশ প্রধান মিকিউ হাটায়েডা চুক্তিতে সই করেন। যেসব প্রকল্পে এ ঋণ দেয়া হচ্ছে সেগুলো হলো- ঢাকা মাস র্যাপিড ট্রানজিট প্রকল্প, যমুনা রেলব্রিজ নির্মাণ প্রকল্প, আন্তঃসীমান্ত সড়ক যোগাযোগ উন্নয়ন প্রকল্প, মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র, এনার্জি ইফিসিয়েন্সি অ্যান্ড কনজারভেশন প্রোমোশন ফাইন্যান্সিং প্রজেক্ট এবং ডিজাস্টার রিস্ক ম্যানেজমেন্ট এনহেন্সমেন্ট প্রজেক্ট।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জাপানের রাষ্ট্রদূত মাসাতো ওয়াতানাবে বলেন, টাকার অংকে বাংলাদেশের জন্য এটিই সবচেয়ে বড় জাপানি ঋণ। জাপানের ৩৭তম লোন প্যাকেজের আওতায় বাংলাদেশ এ অর্থ পাবে। এতে বার্ষিক সুদের হার ০.০১ শতাংশ।
৪০ বছর মেয়াদি এ ঋণ চুক্তিতে রেয়াতকাল ধরা হয়েছে ১০ বছর। সে অনুযায়ী, চুক্তির প্রথম দশ বছর পর থেকে ঋণের কিস্তি পরিশোধ শুরু হবে।